মোটরসাইকেল এ পর্যন্ত উদ্ভাবনকৃত সবচেয়ে সহজ, ইকোনমি যানবাহন। আমাদের দেশে অনেকেই মোটরসাইকেল কে একমাত্র বাহন, সেই সাথে লাইফস্টাইল এর অংশ হিসেবে ব্যবহার করছেন। মোটরসাইকেল যদি সঠিক ভাবে মেইন্টেন্যান্স করা না যায় তাহলে রাস্তায় বাইক নিয়ে আটকে পড়া, সার্ভিস সেন্টারে একগাদা বিল দেয়ার মতো পড়তে হয় একজন রাইডারকে চরম বিপাকে। 
একজন রাইডার যদি সঠিকভাবে মেইন্টেন্যান্স সম্পর্কে ধারণা রাখেন তাহলে এই অনাকাঙ্ক্ষিত খরচ এবং ঝামেলা হতে বাঁচতে পারেন। মোটরসাইকেল এর প্রায় ৮০% সমস্যাই হয়ে থাকে মেইন্ট্যানেন্স সঠিকভাবে না করার কারনে। এছাড়াও অনেক সময় অদক্ষ মেকানিকদের ভুল সার্ভিস এর কারনেও গুণতে হয় অনেক টাকা।
মোটরসাইকেল মেইন্টেন্যান্স কোর্সটি এমন ভাবে ঢেলে সাজানো হয়েছে যাতে একজন রাইডার সহজভাবেই মেইন্ট্যানেন্স কিভাবে করতে হয় তা জানতে পারবেন নিজেই। এছাড়াও সাধারণ কিছু সমস্যা যেমন ফুয়েল খরচ বেশী হওয়া, স্টার্ট বন্ধ হওয়া ইত্যাদির কারণসমূহ কি কি তা সহজে বুঝতে পারবেন।
কোর্স মডিউলে যা যা থাকছেঃ 
১. মেইন্ট্যানেন্স কি?
২. মেইন্ট্যানেন্স এর গুরুত্ব ও বেনিফিটস
৩. মেইন্ট্যানেন্স এর প্রকারভেদ
৪. জেনারেল সার্ভিস ও প্রিভেন্টিভ সার্ভিস
৫. মাইলেজ বাড়ানোর টিপস
৬. পার্টস লাইফটাইম 
৭. বেসিক ট্রাবলশ্যুটিং
                             
                            
    
                            
                            
                            		                            	
	                            			                                
		                                
		                                
	                                		                                
		                                
		                                    মেইন্টেন্যান্সের প্রয়োজনীয়তা
		                                    
		                                 
		                                
	                                		                                
		                                
		                                    মোটরসাইকেলের মেইন্টেন্যান্সের ধরণ ও প্রকারভেদ
		                                    
		                                 
		                                
	                                		                                
		                                
		                                    জেনারেল সার্ভিস নাকি প্রতিরোধমূলক সার্ভিস?